করোনা ভ্যারিয়েন্ট ডেল্টা, আলফা, বেটা এর কারখানা টিকা না নেয়া ব্যক্তিরা
যুক্তরাষ্টের সংক্রমন বিশেষজ্ঞের একজন উইলিয়াম শাফনার বলেছেন- টিকা না নেয়া ব্যক্তিরা সম্ভাব্য করোনা ভেরিয়েন্ট এর করখানা বলে হুশিয়ার করলেন যুক্তরাষ্ট্রের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার।তারা বলছেন টিকা না ব্যক্তিরা করোনা আক্রান্ত হলে নিজেই ক্ষত্রিগ্রস্থ হন না বরং গোটা সমাজের ক্ষতির কারণ হয়ে ওঠে।
করোনার যেসব নতুনধরন এ পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছে সেগুলোর ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতা আরও বেশি। আলফা, বেটা, ডেল্টা, ইটা, ধরনগুলো এরই মধ্যে দ্রুত বিশ্বের নানা অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে।
আরো খবর দেখতে থাকুন:
- খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
- কর কমিশনারের কার্যালয়-ঢাকা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
- বেসরকারী শিক্ষক ও কর্মচারীদের ফেব্রুয়ারী ২০২৩ মাসের বেতন ছাড়
- বাংলাদেশ পুলিশ হেডকোয়াটার্স এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
বিশেজ্ঞরা বলেছেন
যে কোন ভাইরাসের মত করোনাও পরিবর্তিত। পরিবর্তনের মাধ্যমে কখনো দুর্বল আবার কখনো শক্তিশালী হয়ে ওঠে। অনেক ক্ষেত্রে ভাইরাসের এলোমেলা মিউটেশন ঘটে। বেড়ে যায় এর প্রতিনিধি তৈরীর ক্ষমতা। রূপান্তর এই ভাইরাসে সংক্রমিত কোন ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির শরীরে পৌছানো হলে মিউটন সংস্করণটি পায় নতুন গ্রাহক। আর সেটাই যথেষ্ট শক্তিশালী হলে ভাইরাসের নতুন ধরনে পরিণত হয়।
এক্ষেত্রে টিকা নেয়াদের চেয়ে না নেয়া ব্যক্তিরা সে সুযোগ বেশি তৈরি দিচ্ছেন বলে জানান বিশেষজ্ঞরা । টিকা নেয়াদের চেয়ে না নেয়া ব্যক্তিরা সম্ভাব্য ভেরিয়েন্টের কারখানা হিসেবে কাজ করেন। টিকার আওতার বাইরে যত বেশি লোক থাকবে ভাইরাসটির নতুন ভ্যারিয়েন্ট তৈরীর সুযোগ তত বাড়বে।
আর এই সুযোগে ধরণও পাল্টায়। এটা এমন ভেরিয়েন্ট চলে আসতে পারে যা এখনকার সবগুলোর চেয়েও বেশি ভয়ঙ্কর। বিশেষজ্ঞদের দাবি টিকা নেয়া ব্যক্তির শরীরে ভাইরাস প্রতিনিধি তৈরি করতে পারে না। ফলে ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্টের উদ্ভব ঠেকাতে পারে একমাত্র ভ্যাকসিন।