কে না চায়! আপনার সন্তানটি লম্বা ও উঁচু স্বাস্থ্যবান হউক। কিন্তু এর জন্য দরকার কৌশল। যাদের জিনেই লম্বা হওয়ার রসদ রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে আলাদা বিষয়। কিন্তু যাদের নেই, তাদের পরিশ্রম করতে হবে। কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে পুষ্টিকর খাওয়া, খেলাধুলা, স্কিপিং, দৌড় ঝাঁপ, নিয়মিত করেও কোনও ফল হচ্ছে না। তখনই সন্তানের উচ্চতা নিয়ে ভাবতে বসেন তার বাবা মা। খবর জি টুয়েন্টিফোরের।
মনে রাখবেন, উচ্চতার জন্য প্রয়োজন পুষ্টি, ব্যায়াম। ১৮ বছর বয়সের পর আরও লম্বা হওয়ার সুযোগ থাকে। উচ্চতার উপর হরমোনের প্রভাব রয়েছে। হরমোন জনিত কারণেই অনেকের হাইট কম বেশি হয়। ১৬ বছরের পর মেয়েদের উচ্চতা তেমন ভাবে বাড়েনা। কিন্তু যদি খেলা ধূলোর মধ্যে থাকেন, তাহলে ১৮ বছর পর্যন্ত উচ্চতা বাড়ার সুযোগ থাকে।
১. শিরদাঁড়াতে চোট থাকলে উচ্চতা বাড়তে ব্যহত হয়।
২. পেশির গঠনের ওপর নির্ভর করে উচ্চতা। শরীরে অপুষ্টি থাকলে উচ্চতা বাড়ে না।
৩. যাদের উচ্চতা প্রথম থেকেই কম, ১৮ বছর বয়সের মধ্যেই লম্বা হওয়ার যাবতীয় কৌশল প্রয়োগ করে ফেলতে হবে। রুটিনের মধ্যে নিয়ে আসুন জীবনযাত্রা।
৪. ১৮ বছরের পরও ডায়েট চার্টে রাখুন ক্যালশিয়াম, ভিটামিন বি ১২, ভিটামিন ডি, প্রোটিনে ভরা খাবার।
৫. নিয়মিত খেলাধূলা শরীর চর্চা করুন। অ্যারোবিক ডান্সের অভ্যাস করতে পারলে খুবই ভালো।
৬. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম। হরমোনের সমস্যা থাকলে ডাক্তার দেখিয়ে নিন। ৭. প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কারও কাছে শিখে নিয়মিত যোগা করুন। নিয়মিত যোগাভ্যাসে উচ্চতা বাড়বে। মেয়েদের বা ছেলেদের বয়স যখন ১৪ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে, তখন থেকেই শুরু করে দিন এই রুটিন।
[…] সন্তানের লম্বা হওয়ার সহজ উপায় […]